তিনি বলেন, জাতিসংঘের মানবাধিকার হাইকমিশনের একটি শাখা বাংলাদেশে খোলার বিষয়ে অনেকদিন আলোচনা হয়েছে। আজ সেটি নীতিগতভাবে অনুমোদিত হয়েছে। পরবর্তী ধাপে আমরা সমঝোতা স্মারক যাচাই করে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠাব।
প্রাথমিকভাবে এই অফিস চালু হবে ৩ বছরের জন্য। দুই পক্ষ চাইলে পরবর্তী সময়ে নবায়নের সুযোগ থাকবে বলেও জানান তিনি।
তবে দেশের বিভিন্ন মহলে এই কার্যালয় স্থাপন নিয়ে শঙ্কাও তৈরি হয়ে উঠছে। সমালোচকরা বলছেন, এই কার্যালয়ের ছত্রছায়ায় কিছু এনজিও এবং বিদেশি গোষ্ঠী তাদের সামাজিক ও রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের সুযোগ পেতে পারে।
বিশেষত, সমকামী অধিকার প্রচার, ধর্মীয় মূল্যবোধে হস্তক্ষেপ এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর প্রতি আন্তর্জাতিক সহানুভূতি বাড়ার আশঙ্কা করছেন নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা।
Post a Comment