অভিভাবক জনাব তারেক রহমান;গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েলের কর্মী সমর্থকদেরও পটিয়াবাসীকে নিরাশ করবেন না, আশা দলের নেতাকর্মীদের

মোঃ হাসানুর জামান বাবুঃ স্বাধীন বাংলা দেশের স্হপতি ও বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা, বাংলা দেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রতিষ্টাতা, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ও বাংলাদেশের তিনবারের স্বচ্ছ নিরপেক্ষ নির্বাচনে বিপুলসংখ্যক আসন পেয়ে নির্বাচিত সাবেক প্রধানমন্ত্রী বিশ্বের একমাত্র আপোষহীন নেত্রী বিএনপির চেয়ারপার্সন দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সু য্যোগ্য সন্তান ও দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচনের চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া নির্বাচনী এলাকায় নমিনেশন বিবেচনায় জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর সমর্থক দের নিরাশ করবেন না, এমন টি আশা করেন দলের পটিয়া নির্বাচনী এলাকার তৃণমূল পর্যায়ে নেতা কর্মীরা এবং পটিয়ার রাজনীতি সচেতন সাধারণ জনগণ। 

পটিয়ার জনগণের সাথে কথা বললে উনারা বলেন- পটিয়ার রাজনীতিতে গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল গত ত্রিশটা বছর ধরে পটিয়ার জনগণের পাশে বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্য ও সরকার দলীয় সংসদ সদস্য মিলে দশ বছর এমপি হিসেবে ছিলেন।২০০৮ সালে সুকৌশলে কারচুপির মাধ্যমে আওয়ামীলীগ সরকার গঠন করে গত সতেরো বছর জোর করে ক্ষমতায় থেকে বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা কর্মী সমর্থকদের হামলা মামলা নির্যাতন জেল 

জুলুম হুলিয়া সহ দলের কর্মী সমর্থকদের দুঃসময়ে প্রতিটি মূহুর্তে নিজের শ্রম মেধা বিচক্ষণতা অর্থ যোগান সহ সবকিছু দিয়ে নেতাকর্মী সমর্থনদের পাশে ছিলেন জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল একজন নেতা ও অভিভাবকের ভূমিকায়।  

দলের দুঃসময়ে নেতাকর্মীদের ভাল মন্দ খোঁজে খবর নেওয়া ও সব সময় নেতাকর্মীদের পাশে ছিলেন তিনি। 

ছাত্র জীবন থেকে কেবল বিএনপির রাজনীতিতে বিশ্বাসী হয়ে দলের কর্মসূচী পালন করতে গিয়ে জীবনে বহুবার আওয়ামী লীগের এবং দলের মধ্যে লুকিয়ে থাকা আওয়ামী দালাল দোসরদের রোষানলের শিকার হয়েছেন জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল ।এবং বাড়ি ঘর ছেড়ে পরিবার পরিজন হতে দুরে থাকতে হয়েছে দীর্ঘ দিন।এখনো দলের ভিতরেরও আওয়ামী লীগের দোসরের ষড়যন্ত্রের তীর সবসময় গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর দিকে। কারণ চট্টগ্রাম দক্ষিণে উনিই একমাত্র ফ্যাক্টর হিসেবে সকলের কাছে আতংক।এই সব বিষয়ে চট্টগ্রাম পটিয়ার বিভিন্ন জনের কাছে কথা বলে জানতে পারলাম-

পটিয়া উপজেলা জঙ্গলখাইন ইউনিয়নের একজন রাজনৈতিক সচেতন নাগরিক রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান বিএনপির পুরানো ত্যাগী কর্মী জনাব সালাম টিটু বলেন-

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল যখন দলের দক্ষিণ জেলার দায়িত্বে ছিলেন তখন জুয়েল ভাই এর নেতৃত্বে দক্ষিণ জেলার ৮টি উপজেলা এবং ৬ টি পৌরসভায় সুন্দর এবং সুশৃংখল কমিটি যাচাই-বাছাই এর মাধ্যমে উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যায়ের কমিটির গঠন করা হয়েছে কোন গ্রুপিং ছাড়াই।এতেই বুঝতে হবে আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর নেতৃত্বে কোন কিছু প্রশ্ন তুলার বা দলের মধ্যে উপদল সৃষ্টি করে গ্রুপিং করার কেউ কোন ইস্যুই খুঁজে পায়নি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির নেতাকর্মীরা।এখন দলের মধ্যে কাঁদাছুড়াছুড়ি অরাজনৈতিক ভাষায় পরস্পর পরস্পরের বিরুদ্ধে বাক্য বিনিময় হচ্ছে এগুলো তখন কেউ কল্পনাও করতে করেননি। তিনি এমনকি ভাবে দলের সকল উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন পর্যন্ত দলকে সাজিয়ে ছিলেন।এদের সহজে অনুমান করা যেতে পারে জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল কতো শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতৃত্বের অধিকারি একজন নেতা। আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর এসব গুণাবলির কারণে চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপি ও পটিয়া উপজেলা পৌরসভা বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে এখনো আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল একজন ব্যক্তি নয় শুধু তিনি একটি রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানে নাম।যার কারণে পটিয়া উপজেলা পৌরসভা ইউনিয়ন ওয়ার্ড পাড়া মহল্লায় এখনো প্রতিটি ঘরে ঘরে জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর ভক্ত উনার আদর্শে আসক্ত নেতা কর্মী সমর্থক অহরহ চুপ করে বসেই আছেন কখন নির্বাচন আসবে?আর বিএনপি ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান আবারও কখন তাদের প্রিয় নেতা গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল কে পটিয়াতে নির্বাচন করার জন্য মনোনয়ন দিয়ে মাঠে নামতে বলবেন সেই আশায় দিনাতিপাত করছে লক্ষ আবাল বৃদ্ধা বনিতা তরুণ প্রজন্মের প্রতিনিধি তরুণ ভোটারও রাজনৈতিক সচেতন পটিয়ার জনগণ। আগামীতে সুষ্ঠু নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত সহ সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে মানুষের রাষ্ট্রীয় মালিকানা হস্তান্তর করাই হচ্ছে মূল উদ্দেশ্য। 

পটিয়া উপজেলার হাবিলাসদ্বীপ ইউনিয়নের একজন সাবেক ছাত্রদলের নেতা মোঃ দিদারুল আলম বলেন, 

সমাজের উন্নয়নের জন্য সমাজের সঠিক নেতৃত্বের প্রয়োজন।গাজী মুহাম্মদ দিদারুল ইসলাম আরো বলেন

বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপট কিশোর গ্যাং, সন্ত্রাস, যৌতুক প্রথা, বাল্যবিবাহ, ইভটিজিং ও মাদকের মত সমাজের কঠিন ব্যাধি দূর করতে প্রয়োজন তরুণ প্রজন্মের মনের আবেগ অনুভূতি বুঝতে হলে এবং তরুণ প্রজন্মের চাহিদা পূরণ করে তাদের জীবনের প্রথম ভোট ধানের শীষ প্রতীকের পক্ষে পেতে হলে আমাদের এই মূহুর্তে প্রয়োজন পটিয়ার সাবেক সংসদ সদস্য জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর মতো শিক্ষিত মার্জিন ভদ্র নম্র বিচক্ষণ দূরদর্শী পরিচ্ছন্ন রাজনৈতিক নেতা। এর কোন বিকল্প নেই। 

যারা দলের দুর্দিনে দলের জন্য কাজ করেছে পাঁচ বছর সংসদ সদস্য হিসেবে সফল দায়িত্ব পালন করেছেন। ২০২৪ সালের জুলাই আগস্ট ছাত্র জনতার আন্দোলন গণঅভ্যুত্থানে স্বৈরাচারের পতনের সময় প্রতিটি মূহুর্তে থেকে দেশের নতুন এই স্বাধীনতা সংগ্রামে পরোক্ষ ভাবে নেতৃত্ব দিয়েছে ও সংগ্রামে ছাত্র জনতারকে বিভিন্ন কৌশলে উৎসাহ জাগিয়েছেন এমন ব্যক্তি হচ্ছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল । যাদের কারণে আমরা আজ স্বৈরাচার মুক্ত স্বাধীন দেশ পেয়েছি, গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হয়েছে। 

যদি ও আমাদের এখানে অনেক নেতা আছেন। কিন্তু উৎসাহ দেবার মতো একজন নেতায় আছেন সুকৌশলে 

বিচক্ষনতার সাথে সবকিছু সার্বোক্ষনিক মনিটরিং করেছেন তিনিই গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল।

চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির সাবেক একজন নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন সুন্দর জনগণের বাসযোগ্য সমাজ বিনির্মানে সমাজে ন্যায় বিচার সুশাসন প্রতিষ্ঠার প্রথম ও প্রধান শর্ত হচ্ছে সঠিক ও যোগ্য শিক্ষিত মার্জিন নেতৃত্ব। বর্তমানে পটিয়া বিএনপির রাজনীতিতে যে হ য ব ল অবস্থা তার থেকে বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের মাঝে এবং পটিয়ার জনগণের মনে স্বস্তি ফিরিয়ে আনতে হবে সাবেক এমপি গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর কোন বিকল্প আমি এই মূহুর্তে দেখছি না,এটাই একেবারে ক্লিয়ার সত্য কথা। 

সমাজ বিনির্মাণে ও পরিবর্তনের প্রথম শর্ত হচ্ছে সঠিক 

সঠিক নেতৃত্বের অভাবে হয়তো আরো কাদাছুড়াছুড়ি বেড়ে হানাহানি সহিংসতায় রূপ নিতে পারে।তাই বড়সর  

কোন ঝামেলায় পড়ার আগেই আমরা চাই, যতো দ্রুত সম্ভব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর মতো এমন একজন নেতাকে দলের সকল গ্রুপকে ঐক্যবদ্ধ করার দায়িত্ব প্রদান করবেন দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান। যার নেতৃত্বে আবারো বিভক্ত রাজনীতিতে বেজে উঠবে ঐক্যের সুর।

নেতা নির্বাচনে আমরা সবসময় ভুল করে থাকি। যার মাশুল আমাদের এর মাশুল আমাদেরকে দলের ভিতরে  

এবং জগণের কাছে দিতে হয় দলের ভাবমুর্তিকে সংকটের মুখোমুখি করার পর।তাই দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমান এর প্রতি চট্টগ্রাম-১২ পটিয়া নির্বাচনী এলাকার বিএনপি যুবদল ছাত্রদল অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের প্রাণের দাবি গত ১৭ বছর নেতা নির্বাচের এই ভুলের মাশুল আমরা দিয়েছি। 

এখন ছাত্র-জনতার আন্দোলনে একটি নতুন প্রেক্ষাপট সৃষ্টি হয়েছে।আমরা দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানও আমাদের অভিভাবক হিসেবে অনুরোধ জানাচ্ছি বিনয়ের সাথে আহ্বান জানাচ্ছি দলের ও দেশের বৃহত্তর স্বার্থে জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর প্রতি আপনার সুদৃষ্টি কামনা করছি আমরা। 

যিনি ১৯৯৬ সাল থেকে আজকের দিন পর্যন্ত দলের আন্দোলন সংগ্রামের ভয় কে জয় করে চট্টগ্রাম-১২ পটিয়ার জনগণের সাথে ছিলেন সবসময়। পটিয়ার নেতাকর্মীদও জনগণ আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েলই সঠিক নেতৃত্ব দেওয়ার যোগ্য বলে মনে করেন পটিয়া তথা চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা বিএনপির ও সাধারণ মানুষ। 

তাই আমরা আশা করি দলের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি আগামীর রাস্ট্র নায়ক আমাদের অভিভাবক জনার তারেক রহমান আগামীতে মনোনয়নে আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর লক্ষ লক্ষ সমর্থকদের হতাশ ও নিরাশ করবেন না। 

দলের দীর্ঘদিনের ত্যাগী হিসেবে মেধাবী চৌকস সৎ ভদ্র মার্জিন শিক্ষিত দেশপ্রেমিক রাজনৈতিক নেতা জননেতা আলহাজ্ব গাজী মুহাম্মদ শাহজাহান জুয়েল এর ব্যাপারে বিবেচনা করবেন। এমনটিই আশা, চট্টগ্রাম-১২ পটিয়ার জনগণ সেই আশায় দিনাতিপাত করছেন।

লেখক:- মিডিয়া কর্মী ক্রীড়া সংগঠক।

Post a Comment

Previous Post Next Post