ডেক্স নিউজ
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে করা মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি বাংলাদেশকেই ভেঙে নিজেদের জন্য সমুদ্রপথ তৈরি করার হুমকি দিলেন ত্রিপুরার নেতা তিপ্রা মথা দলের প্রধান প্রদ্যোত মানিক্য।
ত্রিপুরার তিপ্রা মথা দলের প্রধান প্রদ্যোত মানিক্য বলেন, ‘ভারতকে এখনই সমুদ্রপথে নিজস্ব সংযোগ তৈরি করতে হবে, যাতে বাংলাদেশ-নির্ভরতা কমানো যায়। ১৯৪৭ সালে ভারতীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর আমাদের হাতছাড়া হয়েছে। এখন এই অস্থায়ী সরকার সমুদ্রের অভিভাবক হওয়ার দাবি করছে, যা হাস্যকর। যদি আমরা নতুন অবকাঠামো প্রকল্পের জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় করতে পারি, তাহলে বাংলাদেশকেই ভেঙে সমুদ্রপথ নিশ্চিত করাই ভালো। ’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের এই মন্তব্য খুবই আপত্তিকর এবং নিন্দনীয়। এটি ভারতের কৌশলগত 'চিকেনস নেক' করিডোরের দুর্বলতা নিয়ে প্রচলিত বর্ণনাকে পুনরায় উসকে দিচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মধ্যে এমন কিছু শক্তিও অতীতে এই সংকীর্ণ ভূখণ্ডকে বিচ্ছিন্ন করার পরামর্শ দিয়েছে, যা উত্তর-পূর্বকে মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারে। তাই আমাদের অবশ্যই আরও শক্তিশালী রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বিশেষ করে 'চিকেনস নেক' করিডোরকে বাইপাস করার মতো নতুন রুট তৈরি করতে হবে।’
এর আগে চীনে চার দিনের সফরের সময় ড. ইউনূস বলেছেন, ‘ভারতের সাতটি রাজ্য, যা পূর্ব ভারত ও সেভেন সিস্টার্স হিসেবে পরিচিত, সেগুলো একেবারে ভূমিবেষ্টিত (ল্যান্ডলকড)। তাদের সমুদ্রে যাওয়ার কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ এই অঞ্চলের জন্য সমুদ্রের অভিভাবক।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সেভেন সিস্টার্স নিয়ে করা মন্তব্যকে কেন্দ্র করে ভারতের উত্তর-পূর্ব রাজ্যগুলোতে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়েছে। এমনকি বাংলাদেশকেই ভেঙে নিজেদের জন্য সমুদ্রপথ তৈরি করার হুমকি দিলেন ত্রিপুরার নেতা তিপ্রা মথা দলের প্রধান প্রদ্যোত মানিক্য।
ত্রিপুরার তিপ্রা মথা দলের প্রধান প্রদ্যোত মানিক্য বলেন, ‘ভারতকে এখনই সমুদ্রপথে নিজস্ব সংযোগ তৈরি করতে হবে, যাতে বাংলাদেশ-নির্ভরতা কমানো যায়। ১৯৪৭ সালে ভারতীয় ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হওয়ার ইচ্ছা থাকলেও চট্টগ্রাম বন্দর আমাদের হাতছাড়া হয়েছে। এখন এই অস্থায়ী সরকার সমুদ্রের অভিভাবক হওয়ার দাবি করছে, যা হাস্যকর। যদি আমরা নতুন অবকাঠামো প্রকল্পের জন্য কোটি কোটি টাকা ব্যয় করতে পারি, তাহলে বাংলাদেশকেই ভেঙে সমুদ্রপথ নিশ্চিত করাই ভালো। ’
আসামের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত বিশ্ব শর্মা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের এই মন্তব্য খুবই আপত্তিকর এবং নিন্দনীয়। এটি ভারতের কৌশলগত 'চিকেনস নেক' করিডোরের দুর্বলতা নিয়ে প্রচলিত বর্ণনাকে পুনরায় উসকে দিচ্ছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ভারতের মধ্যে এমন কিছু শক্তিও অতীতে এই সংকীর্ণ ভূখণ্ডকে বিচ্ছিন্ন করার পরামর্শ দিয়েছে, যা উত্তর-পূর্বকে মূল ভূখণ্ড থেকে বিচ্ছিন্ন করে ফেলতে পারে। তাই আমাদের অবশ্যই আরও শক্তিশালী রেল ও সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে। বিশেষ করে 'চিকেনস নেক' করিডোরকে বাইপাস করার মতো নতুন রুট তৈরি করতে হবে।’
এর আগে চীনে চার দিনের সফরের সময় ড. ইউনূস বলেছেন, ‘ভারতের সাতটি রাজ্য, যা পূর্ব ভারত ও সেভেন সিস্টার্স হিসেবে পরিচিত, সেগুলো একেবারে ভূমিবেষ্টিত (ল্যান্ডলকড)। তাদের সমুদ্রে যাওয়ার কোনো পথ নেই। বাংলাদেশ এই অঞ্চলের জন্য সমুদ্রের অভিভাবক।’
Post a Comment