আবু নাসের মহিউদ্দিন, কুয়েত প্রতিনিধিঃ ৫ আগষ্টের পর থেকে ভারতীয় এক পর এক ভয়ংকর পরিকল্পিত পথে হাটতে শুরু করলো ভারত,
সৈরাচারী শেখ হাসিনা পতন এর পর নতুন এক বাংলাদেশ।
ডঃ ইউনুস এর বিরুদ্ধে উঠে পরেই লেগেছে ইউনুস হাঠা-ও এক পর এক চাপ প্রয়োগ করে আসছে দিল্লি সরকার এর। আসাম সীমান্তে দিয়ে ১৪ জন কে পুশ-বেক করতে বিএস.এফ, নিয়ে আসে তখন বাধা দেয় বিজি.বি মধ্যে উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় দু-দেশের মধ্যে।
সীমান্তে নিয়ে আসা ১৪ জনের মধ্যে এক জন সরকারি স্কুলের সাবেক শিক্ষক, মরিগাঁও জেলার বাসিন্দা। তাহলে প্রশ্ন, এরা কি সত্যিই বাংলাদেশি? নাকি রাজনৈতির কুশীলবরা গোপনে খেলছে আরেকটি নতুন কোন বিপদজনক খেলা?
১৪ জন ভারতীয় মানুষ তাদের বাংলাদেশে পাঠাতে মরিয়া বিএস.এফ, তাদের ঠাঁই হবে কোথায়? তাদের নেই গন্তব্য কাগজ হীন দেশহীন পরিচয় হীন এই ১৪ জন। ঠাঁই নেই ভারত না বাংলাদেশ কি করবে তাঁরা।তাদের পরিচয় নেই, পায়ের নিচে মাটি নেই কোথায় যাবে তাঁরা?
আসামে চলছে বিদেশী নাগরীক সনাক্তের অভিযান, আসামের গুওয়া হাটি, ধুবড়ি, কাবড়ি,শ্রীভূমীর এক বক্তি বলেন প্রতিটি জেলায় চলছে অভিযান, ২১ মে এই ভারতীয় ৫২৮ জন কে পাঠানো হয় বাংলাদেশে। আসু নামের চরমপন্থী সংগঠন বলছে মুসলিম হাঠাও। এই সংগঠন ভারতীয় মোদী সরকার এর রাজনৈতিক আশ্রয়ে চলে এই সংগঠনটি।
সৈরাচারী হাসিমার চরম ক্ষোভ আছে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস এর প্রতি, তাই ইউনুস পতনের ষড়যন্ত্র লিপ্ত। দিল্লির সাথে এক হয়ে সৈরাচারী হাসিনা একের পর এক চক্রান্তে শিকার করতে চায় ইউনুসকে। তাইতো ৫ আগষ্টের পর থেকে দিল্লির হিসেব বদলে দিয়েছে তাইতো ১৪ জনকে পাঠাতে হয়নি কোন আন্তর্জাতিক চুক্তি,কেন কোন আইনের তওক্কা না করে ভারত হয়ে বাংলাদেশ বিদ্বেষ? শিলিগুড়ি করিডোর দিয়ে সীমান্তে যুদ্ধ বিমান এবং রাফাল এস ৪০০ মোতায়েন করা একটি উসকানি মূলক আচরণ। বাংলাদেশের লুকিয়ে থাকা সম্পদ লুটে নিতে কি দিল্লির সৈরাচার সরকার কে সমর্থন? নাকি ডঃ ইউনুস জাদুতে বাংলাদেশ বদলানোর আগুনে জ্বলছে দিল্লি?
Post a Comment