ভেস্তে গেল সৈরাচারও ভারতের রাজনৈতিক নেতাদের খুনের পরিকল্পনা,

আবু নাসের মহিউদ্দিন, কুয়েত প্রতিনিধিঃ ভারতের নির্দেশনায় ঢাকায় বৈঠকে, ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী  

সুব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদ শুর্টার শরীফ, শুটার আরাফাত, আইনশৃঙ্খলা বাহীনীর হাতে আটক হওয়ার পর উঠে আসে তাদের সারা দেশে শুটার ও কিলার ভাড়া করে দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিভেদ সৃষ্টি করার বড় ষড়যন্ত্র। বি.এন.পি, জামাত, এন.সি.পি, নেতাদের খুন করার পরিকল্পনা করা হয়, আর তার পর একদল অন্য দলের নেতাদের খুন করেছে বলে দায় চাপাবে প্রধান উপদেষ্টা ডঃ ইউনুস এর উপর। প্রচার চালাবে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভাল নয় বলে বিশ্বের কাছে। 

২৭ মে আটক করা হয় সুব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদ,শুটার আরাফা, শুটার শরীফ শীর্ষ সন্ত্রাসীদের।

সূব্রত বাইন, মোল্লা মাসুদ আটকের সময় তাদের কাছ থেকে পাওয়া যায় একটি সেটেলাইট মোবাইল ফোন, মে মাসের প্রথম সুব্রত বাইন ভারত থেকে দেশে আসে মোল্লা মাসুদ এর সাথে এক হয়ে খুনের মিশনে যোগ দেয়।তাদের ভারত থেকে বাংলাদেশে পাঠানো হয় খুনের মিশন সম্পূর্ণ করতে।

 ভারতীয় র'এর কলকাতা সেক্টের থেকে দিক নির্দেশনা দিচ্ছিলো কলকাতা ষ্টেশন চীপ রাজৈস বিকি,যাকে মোদীর ডান হাত বলা হয় যে ভারতীয় গোয়েন্দাদের প্রধান হয়ে কাজ করছে,আরও দিক নির্দেশনা দিতেন কলকাতা পুলিশ এর সাবেক কমিশনার রাজৈস কুমার। 

তাদের প্রথম টার্গেট ছিল সাবেক সেনা কর্মকর্তা ফজলুর রহমান কে খুন করা, কারণ তিনি ভারতের চীকেন নেক নিয়ে মন্তব্য করেছিলেন।

ভারতে অবস্থান রত আ-য়ামী পন্থী অসংখ্য নেতা কর্মীদের সাথে সুব্রত বাইন এবং মোল্লা মাসুদ এর সাথে যোগাযোগ ছিল প্রতিনিয়ত। তাঁরা তাদের দিক নির্দেশনা দিতেন এবং দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতে অর্থ প্রেরণ করত। কুষ্টিয়ার শহরে তাঁরা অবস্থান করছিল একটি তিন তলা ভাড়া বাসায় কারণ কুষ্টিয়ার ভিন্ন ভিন্ন এলাকা দিয়ে হুন্ডির মাধ্যমে ভারত থেকে তাদের কাছে প্রতিনিয়ত অর্থ প্রেরণ করা হত বলে তাঁরা জানায়। 

ভারত বাংলাদেশকে কোন ভাবে যখন কোনঠাসা করতে পারছে না তখন এমন বড় ষড়যন্ত্র করে তা সফল হতে দেয়নি বাংলাদেশ আইনশৃঙ্খলা বাহিনী গোয়েন্দা সংস্থা।

Post a Comment

Previous Post Next Post