মোঃ আল আমিন ইসলাম নীলফামারী প্রতিনিধি:
নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার ধর্মপাল ইউনিয়নে খছিমাদা নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও রশিদপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় নির্ধারিত সময়ের আগেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়ে বাড়ী চলে যান এসব শিক্ষকরা।আবার তিনটা থেকে শুরু হয় শ্রেণিকক্ষে ব্যক্তিগত ক্লাস ও প্রাইভেট যা প্রতি মাসে ৪০০ টাকা করে নেয় এসব শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে যা এখনো রশিদপুর বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় এ কার্যক্রম চলমান। এবং আজকে ২:৩০ মিনিটে গোপন সংবাদে খবর আসে যে প্রতিনিয়ত তারা তিনটার আগেই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ছুটি দিয়ে বাড়ি চলে যান। সে কথা শুনেই সততা যাচাই করার জন্য মাঠ পর্যায় গেলে দেখা যায় সেই অবস্থায় তিনটার আগেই ছুটি দিয়ে চলে গেছে সকল শিক্ষক। তবে এ বিষয় নিয়ে মুঠোফোনে কথা হয় উপজেলা মাধ্যমিক অফিসারের সাথে তিনি জানান যে আমিও অনেকবার চেষ্টা করেছি এরা ঠিক হয় না এরা এরকমই। তবে বিষয়টি নিয়ে কথা হয় মুঠোফোনের মাধ্যমে নীলফামারী জেলা শিক্ষা অফিসারের সাথে তিনি জানান যে আমি অবশ্যই খোঁজ নেব। তবে এলাকার সচেতন নাগরিক ও জনসাধারণ মানুষ যা বলতেছে যে এই শিক্ষা দুই বিদ্যালয় কোন পরিবর্তন নেই। কারণ কি নির্ধারিত সময়ের আগে তারা চলে যায় আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদের উন্নত শিক্ষার জন্য পাঠাই, কিন্তু কোনো শিক্ষায় ঠিক মতো হয়না বিদ্যালয়। তবে বিষয়টি নিয়ে রশিদপুর বালিকা মাধ্যমিক স্কুল এন্ড কলেজের প্রধান শিক্ষকের সাথে মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান যে আমি তো চলে এসেছি বিল করার জন্য শিক্ষকরা রেখে এসেছি তারা কি করছে আমি জানিনা। এ কথা থেকেই যায় বেতনের সময় হয়ে যায় তোলার জন্য ব্যাকুল হয়ে পড়ে মন, কিন্তু শিক্ষার আলোকে নিভিয়ে দিয়ে বেতনের দিকে ছুটছে এসব শিক্ষকরা। তাই সচেতন নাগরিকরা বলতেছে যে সঠিকভাবে শিক্ষার আলোকে ছড়িয়ে দিতে এসব শিক্ষকদের বিরুদ্ধে এখনই ব্যবস্থা নেওয়ার উপযুক্ত সময়। নয়তো শিক্ষার আলো জাতির কাছ থেকে নিভিয়ে যাবে। ধর্মপাল ইউনিয়ন জলঢাকা নীলফামারী

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন